ক্লাউডে স্টোরেজ হলো এমন এটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ডেটা সংগ্রহ করে রাখতে পারেন কনো মেমরি ছাড়া। তথ্য সংরক্ষণের বিভিন্ন পদ্ধতির মধ্যে ক্লাউড স্টোরেজ ইদানীং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু ক্লাউডে রাখা তথ্য বা ডেটা আসলে কোথায় সংরক্ষিত হয় এবং এর নিরাপত্তাই বা কতটুকু?
অনেকে মনে করেন ক্লাউড স্টোরেজে ডেটা বোধ হয় ইন্টারনেটে সংরক্ষণ করা হয়। কিন্তু ইন্টারনেট ক্লাউড স্টোরেজের সঙ্গে ডেটা আদানপ্রদানের মাধ্যম মাত্র। ক্লাউড ডেটা সংরক্ষণ করা হয় হার্ডডিস্ক ড্রাইভেই। তবে আমাদের ব্যবহৃত হার্ডডিস্ক ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডের সঙ্গে এর পার্থক্য তথ্য ধারণক্ষমতা ও নিরাপত্তায়। ক্লাউড স্টোরেজ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত অনেক বড় হয়ে থাকে। এদের তথ্য ধারণক্ষমতা যেমন বেশি হয়, তথ্যের নিরাপত্তায় তারা বিশেষ ব্যবস্থা নিতে পারে। গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স ইত্যাদি হলো প্রচলিত এবং জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ।
ক্লাউড স্টোরেজে সংরক্ষণ করা তথ্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্ভারে জমা হয়। যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটার বা মুঠোফোন থেকে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ যে কেউ তার সংরক্ষিত তথ্য ব্যবহার করতে পারবে। এ ছাড়া যে কেউ চাইলে ব্যক্তিগত ক্লাউড স্টোরেজ তৈরি করতে পারে।
ক্লাউড স্টোরেজে সংরক্ষণ করা তথ্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সার্ভারে জমা হয়। যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমাদের কম্পিউটার বা মুঠোফোন থেকে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ যে কেউ তার সংরক্ষিত তথ্য ব্যবহার করতে পারবে। এ ছাড়া যে কেউ চাইলে ব্যক্তিগত ক্লাউড স্টোরেজ তৈরি করতে পারে।
ক্লাউড স্টোরেজের সর্বজনীন ব্যবহারের ফলে এর নিরাপত্তা নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন উঠেছে। ইন্টারনেটের অবাধ ব্যবহারে ক্লাউড স্টোরেজে থাকা তথ্য চুরি যাওয়ার আশঙ্কা ও ঘটনা কম নয়। অ্যাপলের আইক্লাউডকে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ ক্লাউড স্টোরেজ বলা হতো। সেই আইক্লাউডও হ্যাক হয়েছে। তবে ক্লাউড ড্রাইভগুলো নিরাপদ রাখতে সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থাই গ্রহণ করে থাকে প্রতিষ্ঠানগুলো। তবু শতভাগ নিশ্চয়তা বলে কিছু নেই।
No comments:
Post a Comment